মধ্যপ্রাচ্যের ৫৬ টি আরবদেশ মিলে আইডিবি ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত। আইডিবি ব্যাংক
বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রজেক্ট’র জন্য বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৪০
বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এই আইডিবি ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ
লিমিটেডের ৭০% শেয়ারের মালিক।
যে কোন পক্ষ কর্তৃক ইসলামী ব্যাংকে যে কোন রকমের অাঘাতের ফলে ইসলামী ব্যাংক যদি লোকসানের শিকার হয় তাহলে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হবে ৭০% শেয়ারের মালিক আইডিবি।
বাংলাদেশ সরকার যদি ইসলামী ব্যাংকের শতভাগ নিরাপত্তা দিতে না পারে তাহলে আইডিবি নাখোশ হয়ে যদি ৪০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে টান দেয় তাহলে আওয়ামীলীগ সরকারের পায়ের নীচে মাটি থাকবে না। ঠিক এজন্যই মাঝে সাজে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীকে ইসলামী ব্যাংককে সমিহ করে কথা বলতে শুনা যায়।
উল্লেখ্য যে ইসলামী ব্যাংকে বাংলাদেশ সরকারের শেয়ার হচ্ছে ৫%, প্রতিষ্ঠানিক শেয়ার ১৫% ও জনগনের শেয়ার ১০%।
ইসলামী ব্যাংক মূলধনের ৪৫% শিল্পে বিনিয়োগ করে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা অসিম ।
ইসলামী ব্যাংক কোন রাজনৈতিক দলের আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয় এবং এই ব্যাংকের সকল গ্রাহক জামায়াতে ইসলামীর কর্মী বা সমর্থকও নয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গণমানুষের ব্যাংক। এই ব্যাংকে শুধু মুসলমানেরা লেনদেন করে ভাবলে ভুল হবে। ইসলামী ব্যাংকে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ বাংলাদেশের সকল ধর্ম ও জাতের লোকেরা আর্থিক লেনদেন করে। মুসলমানদের মধ্যে যারা রাজনীতি করে সেখান থেকে আওয়ামীলীগ থেকে শুরু করে অন্যান্য সকল রাজনৈতিক দলের সকলে না করলেও অনেকেই ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন করেন। শুধু তা নয়, বাংলাদেশের সকল ইসলামী ব্যাংকের শাখাতেই অমুসলিমদের একাউন্ট আছে। এতেই প্রমানিত হয় যে ইসলামী ব্যাংক কোন গোষ্ঠীর একক সম্পত্তি নয়।
ইসলামী ব্যাংকের বিশেষ বৈশিষ্টসমূহ;
১/ এই ব্যাংকে আর্থিক লেনদেনে কোন দূর্নীতির অভিযোগ নেই।
২/ ঋন গ্রহিতার পক্ষ থেকে কোন ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ নেই।
৩/ ইসলামী ব্যাংক ইনভেষ্টর গ্রাহকদের কাছ থেকে কোন রকম অতিরিক্ত চার্জ আদায় করে না।
৪/ এক বছরের জন্য ঋন নিয়ে এক মাস পর তা পরিশোধ করে দিলে ইসলামী ব্যাংক ঐ এক মাসের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে লভ্যাংশ গ্রহণ করে যা সাধারণত অন্যান্য ব্যাংক করেনা।
৫/ ইসলামী ব্যাংক বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে ও নিজেদের উদ্যোগে দেশের অসহায় দুস্থ দরিদ্র লোকদের জন্য বিভিন্ন সময় আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসে। তাছাড়া দূর্যোগ কালিন বা দূর্যোগ পরবর্তী কালীন ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়ায়। এমনকি সরকারী ফান্ড বা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ফান্ডেও কোটি কোটি টাকা অনুদান দিতে দেখা যায়। শিক্ষাখাতে ইসলামী ব্যাংকের অনন্য অবদান প্রশংসার দাবিদার। দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি হিসেবে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৬১০১২০০০/-(ছয় কোটি দশ লক্ষ বার হাজার) টাকা বৃত্তি প্রদান করে।
ইসলামী ব্যাংক র্যাংকিং এর অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করেছে। ২ বছর আগে ইসলামী ব্যাংক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০০ ব্যাংকের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল। বর্তমানে আরো ৪৬টি ব্যাংককে টপকিয়ে ৯৫৪ তম অবস্থান দখল করে আছে। বাংলাদেশের জন্য এমন বিরল সম্মান একমাত্র ইসলামী ব্যাংকই এনে দিতে সক্ষম হয়েছে।
একঝাঁক নিবেদিত প্রাণ সৎ, কর্মঠ ও ত্যাগী কর্মচারির প্রচেষ্টা ও গ্রাহকদের ভালবাসা ইসলামী ব্যাংককে সাফল্যের দুয়ারে পৌছে দিয়েছে।
গ্রাহকসেবা ব্যবস্থাপনা উন্নতমানের হওয়ার কারণে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ পরিমান রেমিটেন্স এসে থাকে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গরিব দুখি মেহনতি মানুষের কল্যাণকামী ব্যাংক। সুতরাং এই ব্যাংকের প্রতি কোন শকুনের কূদৃষ্টি যাতে না পড়ে সেদিকে সকলের সজাগ দৃষ্টি রাখা উচিত।
যে কোন পক্ষ কর্তৃক ইসলামী ব্যাংকে যে কোন রকমের অাঘাতের ফলে ইসলামী ব্যাংক যদি লোকসানের শিকার হয় তাহলে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হবে ৭০% শেয়ারের মালিক আইডিবি।
বাংলাদেশ সরকার যদি ইসলামী ব্যাংকের শতভাগ নিরাপত্তা দিতে না পারে তাহলে আইডিবি নাখোশ হয়ে যদি ৪০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে টান দেয় তাহলে আওয়ামীলীগ সরকারের পায়ের নীচে মাটি থাকবে না। ঠিক এজন্যই মাঝে সাজে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীকে ইসলামী ব্যাংককে সমিহ করে কথা বলতে শুনা যায়।
উল্লেখ্য যে ইসলামী ব্যাংকে বাংলাদেশ সরকারের শেয়ার হচ্ছে ৫%, প্রতিষ্ঠানিক শেয়ার ১৫% ও জনগনের শেয়ার ১০%।
ইসলামী ব্যাংক মূলধনের ৪৫% শিল্পে বিনিয়োগ করে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকা অসিম ।
ইসলামী ব্যাংক কোন রাজনৈতিক দলের আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয় এবং এই ব্যাংকের সকল গ্রাহক জামায়াতে ইসলামীর কর্মী বা সমর্থকও নয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গণমানুষের ব্যাংক। এই ব্যাংকে শুধু মুসলমানেরা লেনদেন করে ভাবলে ভুল হবে। ইসলামী ব্যাংকে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ বাংলাদেশের সকল ধর্ম ও জাতের লোকেরা আর্থিক লেনদেন করে। মুসলমানদের মধ্যে যারা রাজনীতি করে সেখান থেকে আওয়ামীলীগ থেকে শুরু করে অন্যান্য সকল রাজনৈতিক দলের সকলে না করলেও অনেকেই ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন করেন। শুধু তা নয়, বাংলাদেশের সকল ইসলামী ব্যাংকের শাখাতেই অমুসলিমদের একাউন্ট আছে। এতেই প্রমানিত হয় যে ইসলামী ব্যাংক কোন গোষ্ঠীর একক সম্পত্তি নয়।
ইসলামী ব্যাংকের বিশেষ বৈশিষ্টসমূহ;
১/ এই ব্যাংকে আর্থিক লেনদেনে কোন দূর্নীতির অভিযোগ নেই।
২/ ঋন গ্রহিতার পক্ষ থেকে কোন ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ নেই।
৩/ ইসলামী ব্যাংক ইনভেষ্টর গ্রাহকদের কাছ থেকে কোন রকম অতিরিক্ত চার্জ আদায় করে না।
৪/ এক বছরের জন্য ঋন নিয়ে এক মাস পর তা পরিশোধ করে দিলে ইসলামী ব্যাংক ঐ এক মাসের জন্য গ্রাহকের কাছ থেকে লভ্যাংশ গ্রহণ করে যা সাধারণত অন্যান্য ব্যাংক করেনা।
৫/ ইসলামী ব্যাংক বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে ও নিজেদের উদ্যোগে দেশের অসহায় দুস্থ দরিদ্র লোকদের জন্য বিভিন্ন সময় আর্থিক অনুদান নিয়ে এগিয়ে আসে। তাছাড়া দূর্যোগ কালিন বা দূর্যোগ পরবর্তী কালীন ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়ায়। এমনকি সরকারী ফান্ড বা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের ফান্ডেও কোটি কোটি টাকা অনুদান দিতে দেখা যায়। শিক্ষাখাতে ইসলামী ব্যাংকের অনন্য অবদান প্রশংসার দাবিদার। দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি হিসেবে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৬১০১২০০০/-(ছয় কোটি দশ লক্ষ বার হাজার) টাকা বৃত্তি প্রদান করে।
ইসলামী ব্যাংক র্যাংকিং এর অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করেছে। ২ বছর আগে ইসলামী ব্যাংক বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ১০০০ ব্যাংকের অন্তর্ভূক্ত হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল। বর্তমানে আরো ৪৬টি ব্যাংককে টপকিয়ে ৯৫৪ তম অবস্থান দখল করে আছে। বাংলাদেশের জন্য এমন বিরল সম্মান একমাত্র ইসলামী ব্যাংকই এনে দিতে সক্ষম হয়েছে।
একঝাঁক নিবেদিত প্রাণ সৎ, কর্মঠ ও ত্যাগী কর্মচারির প্রচেষ্টা ও গ্রাহকদের ভালবাসা ইসলামী ব্যাংককে সাফল্যের দুয়ারে পৌছে দিয়েছে।
গ্রাহকসেবা ব্যবস্থাপনা উন্নতমানের হওয়ার কারণে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ পরিমান রেমিটেন্স এসে থাকে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের গরিব দুখি মেহনতি মানুষের কল্যাণকামী ব্যাংক। সুতরাং এই ব্যাংকের প্রতি কোন শকুনের কূদৃষ্টি যাতে না পড়ে সেদিকে সকলের সজাগ দৃষ্টি রাখা উচিত।


